ভারতের প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীকে ‘মাদার অব ইন্ডিয়া’ বা ‘ভারতের মা’ বলে অভিহিত করেছেন বিজেপির কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুরেশ গোপী। শুধু তা–ই নয়, কংগ্রেস নেতা প্রয়াত মুখ্যমন্ত্রী কে করুণাকরণকে বলেছেন ‘সাহসী প্রশাসক’। এ ছাড়া বিজেপি নেতা কর্ণুয়াকরন এবং মার্ক্সবাদী প্রবীণ নেতা ই কে নয়নারকে বলেছেন তা
ভারতের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে অভিনেত্রী নার্গিস দত্ত এবং ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর নামে দুটি পুরস্কার দেওয়া হত। সেরা নবাগত চলচ্চিত্র পরিচালকের জন্য ‘ইন্দিরা গান্ধী পুরস্কার’, আর অন্যদিকে জাতীয় সংহতি বিষয়ক শ্রেষ্ঠ কাহিনিচিত্রের জন্য নার্গিস দত্ত পুরস্কার দেওয়া হত। সেই দু’টি পুরস্ক
ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর চরিত্রে আগামী ১৪ জুন প্রেক্ষাগৃহে হাজির হচ্ছেন বলিউড অভিনেত্রী কঙ্গনা রনৌত। আজ মঙ্গলবার ইনস্টাগ্রামে ‘ইমার্জেন্সি’ শিরোনামের সিনেমাটির নতুন মুক্তির তারিখ ঘোষণা করেন অভিনেত্রী।
১৯৭১ সালের ডিসেম্বর মাসের ১৬ তারিখ। ভারতীয় সময় বিকেল ৫টা ৩০ মিনিট। গভীর আগ্রহ নিয়ে ভারতের সংসদ অপেক্ষা করছে একটি সুসংবাদের আশায়। অবশেষে সেই মাহেন্দ্রক্ষণ! ভারতের লোকসভায় অতি ধীর পিনপতন নীরবতায় অত্যন্ত আবেগমথিত কিন্তু আনন্দ উচ্ছ্বাসে হাসিমাখা মুখে প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী বললেন, ‘ঢাকা এখন মুক্ত দ
গত কয়েক বছর ধরে বক্স অফিসে সুবিধা করতে পারছেন না বলিউড অভিনেত্রী কঙ্গনা রানাওয়াত। রেঙ্গুন থেকে শুরু করে ‘মনিকর্ণিকা’, ‘থালাভি’, ‘পাঙ্গা’, ‘ধাকাড়’ ব্যর্থ হওয়ার পর অভিনেত্রীর সবচেয়ে বড় তুরুপের তাস এখন মুক্তি প্রতীক্ষিত সিনেমা ‘ইমার্জেন্সি’। এবার সিনেমাটির মুক্তি পিছিয়ে দিলেন অভিনেত্রী।
গত কয়েক বছর ধরে বক্স অফিসে সুবিধা করতে পারছেন না বলিউড অভিনেত্রী কঙ্গনা রানাওয়াত। তাঁর রেঙ্গুন থেকে শুরু করে ‘মনিকর্ণিকা’, ‘থালাভি’, ‘পাঙ্গা’, ‘ধাকাড়’ ব্যর্থ হয়েছে হলে দর্শক টানতে। অভিনেত্রীর সবচেয়ে বড় তুরুপের তাস এখন মুক্তি প্রতীক্ষিত সিনেমা ‘ইমার্জেন্সি’। সিনেমাটিতে তিনি শুধু অভিনয়ই করেননি, সামলেছ
ছত্তিশগড়ের রায়পুরে কংগ্রেসের ৮৫ তম প্লেনারি অধিবেশন উপলক্ষে কংগ্রেসের পক্ষ থেকে একটি প্রচারণামূলক বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়। সেই বিজ্ঞাপনে রয়েছেন ভারতের সাবেক কংগ্রেস নেতা ও প্রধানমন্ত্রীরা। রয়েছেন মহাত্মা গান্ধী, জওহরলাল নেহরু, সুভাষচন্দ্র বসু, ইন্দিরা গান্ধী, রাজীব গান্ধীর মতো ব্যক্তিত্ব। এ ছাড়া তালিকায় ব
ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী ও রাজীব গান্ধী হত্যাকাণ্ড আদতে ‘দুর্ঘটনা’ ছিল বলে মন্তব্য করেছেন উত্তরাখন্ডের বিজেপি দলীয় মন্ত্রী গণেশ জোশি। গতকাল মঙ্গলবার মন্ত্রী বলেন, শহীদ হওয়া গান্ধী পরিবারের একচেটিয়া অধিকার নয়।
১৯৭৫ থেকে ১৯৭৭ সাল পর্যন্ত ভারতে জারি ছিল জরুরি অবস্থা। দীর্ঘ ২১ মাসের এই সময়কে ভারতীয় গণতন্ত্রের সবচেয়ে কালো অধ্যায় বলা হয়। ওই সময়ের গল্প পর্দায় নিয়ে আসছেন বলিউড অভিনেত্রী কঙ্গনা রনৌত। সিনেমার নাম ‘ইমারজেন্সি’। এ সিনেমার গল্প থেকে শুরু করে
বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের মধ্য দিয়ে আমাদের স্বাধীনতা পূর্ণতা পায়। তিনি ফিরে না এলে আমরা এতিম জাতিতে পরিণত হতাম। বঙ্গবন্ধু বাংলার লোকায়ত দর্শনকে ধারণ করতেন। তিনি যে রাষ্ট্রের ঘোষণা করেছিলেন তার ভিত্তি ছিল ভাষা, ধর্ম নয়। এ কারণে ভাষাকে রাষ্ট্রের ভিত্তি হিসেবে গ্রহণ করেছিলেন বঙ্গবন্ধু। তাঁর রাজন
ভারত জোড়ো পদযাত্রায় মহারাষ্ট্রে প্রবেশ করে বিতর্ক ফের উসকে দিলেন কংগ্রেসের নেতা রাহুল গান্ধী। তিনি বলেছেন, ‘পরাধীন ভারতে বিনায়ক দামোদর সাভারকর জেল থেকে মুক্তির জন্য ইংরেজদের কাছে মুচলেকা দিয়ে গোলামি করতে চেয়েছিলেন। আর তাঁকেই স্বাধীনতাসংগ্রামী হিসাবে পূজা করছে বিজেপি।’
ছবিতে ১৯৭৫ সালে ভারতের জরুরি অবস্থার ২১ মাসের সময়কে বড় পর্দায় তুলে ধরছেন কঙ্গনা। সেই সময় প্রধানমন্ত্রী ছিলেন ইন্দিরা গান্ধী।
১০ এপ্রিল ‘স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র’ (প্রোক্লেমেশন অব ইনডিপেনডেন্টস) দিবস। আজ থেকে ৫১ বছর আগে এই দিনে ঢাকা শহর থেকে দূরে নিভৃত এক গ্রামের আম্রকাননে উদ্ভাসিত হয়েছিল এর অবিনাশী বাক্যগুলো। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ গভীর রাতে পাকিস্তানি
ইন্দিরা গান্ধীর সঙ্গে তাঁর চলনে বলনে অনেক মিল। তাঁর মধ্যে ভারতের প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর ছায়াও দেখতে পান অনেক কংগ্রেস সমর্থক। তিনি আর কেউ নন, কংগ্রেস নেত্রী প্রিয়াঙ্কা গান্ধী। নিন্দুকেরা অবশ্য তাঁকে ‘মাকাল ফল’ বলে থাকেন। আর রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকেরা মনে করছেন, ভারতের উত্তর প্রদেশের (ইউপি)
১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়ে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে জয় পায় ভারতও। সেই হিসেবে ১৬ ডিসেম্বরকে বিজয় দিবস হিসেবে পালন করে ভারত সরকার। গতকাল বৃহস্পতিবার ভারতেও বিজয় দিবসের সুবর্ণজয়ন্তী পালিত হয়...
শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের সরকার ও রাষ্ট্রপ্রধানদের এটা বোঝানোর চেষ্টা করেন যে, এই অঞ্চলে শান্তির একমাত্র পথ হচ্ছে শেখ মুজিবের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা। কিন্তু পাকিস্তান সরকার এই প্রস্তাব মানবে কেন?
১৯৮৬ সালে ইন্ডিয়া টুডের সঙ্গে এক সাক্ষাত্কারে জেআরডি টাটা বলেছিলেন, ‘ইন্দিরা গান্ধী যখন কোনো বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে চান না তখন তিনি ডুডলিং (অসতর্কভাবে লেখালেখি বা আঁকাআঁকি) শুরু করতেন। হ্যাঁ, তিনি ডুডল করতেন। আমি এতে খুব একটা কিছু মনে করতাম না। তিনি তখন খাম হাতে নিতেন, এরপর এক এক করে মুখ খুলে চিঠি